Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Reknowned Personalities
  1. শিরীন শারমিন চৌধুরী (জাতীয় সংসদের স্পীকার)-ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং একাদশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার। তিনি ১৯৬৬ সালের ৬ অক্টোবর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। নোয়াখালী জেলার চাটখিলের সিএসপি অফিসার ও বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব রফিকুল্লাহ চৌধুরীর কন্যা তিনি। আর মা ছিলেন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য প্রফেসর নাইয়ার সুলতানা। তার নানা ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান হাইকোর্টের বিচারপতি সিকান্দার আলী। তার স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসেন ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানীর পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। শিরীন শারমিন চৌধুরী ১৯৮৩ সালে ঢাকা বোর্ডে মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৮৫ সালে এইচএসসি-তে একই বোর্ডে মানবিক বিভাগে সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। ১৯৮৯ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ও ১৯৯০ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলএম-এ ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হন। শিরীন শারমিন চৌধুরী একজন কমনওয়েলথ স্কলার। ২০০০ সালে তিনি যুক্তরাজ্যের এসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে পিএইচডি লাভ করেন। তার গবেষণার বিষয়বস্তু ছিলো সংবিধানিক আইন ও মানবাধিকার।তিনি নবম জাতীয় সংসদের স্পিকারসহ বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম নারী স্পিকার হিসেবে ৩০ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে নির্বাচিত হন। ৪৬ বছর বয়সে তিনি সর্বকনিষ্ঠ স্পিকাররূপে সাবেক স্পিকার ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি এডভোকেট আব্দুল হামিদের স্থলাভিষিক্ত হন। এরপূর্বে তিনি বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৮ এ তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হোন এবং ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারী পুনরায় জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি আমকি মহিলা আলিম মাদরাসাকে এমপিওভুক্ত করার জন্য নিরলস পরিশ্রম করেছেন এবং এই নারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য সরকারি ও ব্যক্তিগতভাবে আর্থিক সহযোগিতা করেছেন। যার ফলে উক্ত এলাকার হাজার হাজার মেয়ে শিক্ষার্থী এখন পর্যন্ত এই মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা অর্জন করার সুযোগ পাচ্ছেন।
  2. জনাব মোঃ সোহরাব হোসাইন বর্তমান পিএসসি চেয়ারম্যান(গত ১৬-০৯-২০২০ তারিখে পিএসসির চেয়ারম্যান হিসেবে সরকার কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত), সাবেক শিক্ষা সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ  শিক্ষা বিভাগ, ১৯৬১ সালে নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম মোঃ হাবিব উল্লাহ এবং মাতা মরহুমা রহিমা খাতুন। তাঁর সহধর্মিণী মাহমুদা ইয়াসমীন পিএইচ. ডি. বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক । একমাত্র  সন্তান কন্যা সামারা হোসাইন (আরিয়া)।জনাব মোঃ সোহরাব হোসাইন ০৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে সচিব পদে যোগদান করেন। ইতোপূর্বে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে এবং বি.সি.এস. প্রশাসন একাডেমির রেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারের ১৯৮৪ ব্যাচের কর্মকর্তা।তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাথে জড়িত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক দল ও নাট্যচক্রের সদস্য ছিলেন।তিনি বাংলা একাডেমির আজীবন সদস্য। পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে জনাব সোহরাব বিশ্বের বিশটিরও অধিক দেশ সফর করেছেন এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সভা, সেমিনার ও ফোরামে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
  3. মাহমুদুর রহমান বেলায়েত- মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার(বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা)-মাহমুদুর রহমান বেলায়েত ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনী তথা বি.এল.এফ এর বৃহত্তর নোয়াখালীর অধিনায়ক ছিলেন।তাঁর অগ্রগামী নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ৭ই ডিসেম্বর পাক হানাদাররা নোয়াখালী জেলা থেকে পলায়নে বাধ্য হয়।তিনি ১৯৭০ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম প্রভাবশালী ছাত্রনেতা ছিলেন।বর্তমান মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাহেবের ছাত্ররাজনীতির অন্যতম গুরু তিনি।তাঁর জোনের অধীনে ওবায়দুল কাদের সাহেব কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বি.এল.এফ এর অধিনায়ক ছিলেন।তাঁর সান্নিধ্যে মাননীয় মন্ত্রী সহ আরো বহু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সৃষ্টি হয়েছে যারা বর্তমানে দেশের উচ্চতম পদে আসীন।বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালে প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নোয়াখালী-১(সেনবাগ-চাটখিল) আসনে আওয়ামীলীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।মাহমুদুর রহমান বেলায়েত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এবং স্নেহভাজন।বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ এর নোয়াখালী সফরে তাঁর অন্যতম সাথী ছিলেন তিনি।তিনি তার রাজনৈতিক জীবনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।বর্তমানে রাজনীতি জীবন থেকে তিনি অবসর নিয়ে ঢাকায় থাকেন।স্বাধীনতা যুদ্ধের এই অকুতোভয় সৈনিক ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক জীবনে সততা এবং নিষ্ঠার পরিচয় দিয়েছেন।রাজনৈতিক নেতৃত্ব সৃষ্টির কারিগর বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত আমাদের বৃহত্তর নোয়াখালীর গর্ব
  4. জনাব এইচ এম ইব্রাহীম(মাননীয় সংসদ সদস্য, ২৬৮ নং আসন (নোয়াখালী-১))-এইচ. এম. ইব্রাহিম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও ২৬৮ নং আসন থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য। তিনি ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তারিখে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন “সংসদ সদস্য” হিসাবে নির্বাচিত হন।৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮ তারিখে অনুষ্ঠিত একাদশ  জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি পুনরায় উক্ত আসন হতে নির্বাচিত হন।
  5. ফরিদা খানম সাকী- ফরিদা খানম সাকি নোয়াখালী নারী মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ। যিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন-৩৩ থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য। ফরিদা খানম সাকি ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪৯ সালে পূর্ব পাকিস্তানের নোয়াখালীতে (বর্তমান বাংলাদেশ) জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আবদুল আলীম ও মা লুৎফুন নাহার বেগম। তার নানা নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি উকিল সেকান্দার মিয়া ভুলু মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন ও মামা শাহাব উদ্দিন ইস্কান্দার কচি এমসিএ ছিলেন৷ তার এক ভাই এবং এক বোনও মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার, সাবেক সংসদ সদস্য, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, মুজিব বাহিনীর জেলা প্রধান মাহমুদুর রহমান বেলায়েতের সহধর্মীনী।
  6. শহীদ বুদ্ধিজীবী এ.এন.এম. মুনীর চৌধুরী - শহীদ বুদ্ধিজীবী এ.এন.এম.মুনীর চৌধুরী ছিলেন বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিধর ভাস্কর এবং দক্ষ কারুকার। তিনি ১৯২৫ সালের ২৭শে নভেম্বর ঢাকা জিলার মানিকগঞ্জে পিতার কর্মস্থলে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন গোপাইরবাগ গ্রামে।তিনি ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী সাহিত্যে বি.এ অনার্স এবং ১৯৪৭ সালে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৫০ সালে তিনি প্রথমে জগন্নাথ কলেজে এবং পরে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে ইংরেজী বিভাগে অধ্যাপনার দায়িত্বে যোগদান করেন। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য আমেরিকায় যান এবং সেখানকার হাভার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ১৯৫৮ সাথে ভাষাতত্ত্বে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন। শিক্ষকতা জীবনে তিনি ইংরেজী ও বাংলা সাহিত্যের জন্য বিশেষ অবদান রাখেন। ১৯৬২ সালে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে "রিডার'' পদে অধিষ্ঠিত করেন।বাংলা সাহিত্যে তাঁর ব‎‎হু গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। নাটক রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৬২), চিঠি (১৯৬৬) দন্ড কারণ্য (১৯৫৬), পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য (১৯৬৯), অনুবাদ নাটকঃ কেউ কিছু বলতে পারে না (১৯৬৭), রূপার কৌটা (১৬৯), মুখরা রমণী বশীকরণ (১৯৭০)। প্রবন্ধ গ্রন্থঃ ড্রাইডেন ও ডি এল রায় (১৯৬৩), মীর মানস (১৯৬৫) তুলনামূলক সমালোচনা (১৯৬৯), বাংলা গদ্যরীতি (১৯৭০) অন্যতম। তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার এবং ১৯৬৫ সালে দাউদ পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ছিলেন বাংলা মুদ্রাক্ষর লিপির উদ্ভাবক। বাংলা একাডেমী এ টাইপ রাইটারের নামকরণ করেছেন অপটিমা মুনীর।১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে মুনীর চৌধুরীকে ঘাতক বাহিনী ধরে নিয়ে যায় এবং তিনি তাদের হাতে শহীদ হন।
  7. অধ্যাপক কবির চৌধুরি (জাতীয় অধ্যাপক ও বাংলা একাডেমীর চেয়ারম্যান)- কবীর চৌধুরী বাংলাদেশের প্রকজন প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক। তিনি সরকার কর্তৃক দেশের জাতীয় অধ্যাপক নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯২৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার গোপাইরবাগ গ্রামের মুন্সী বাড়ি। পিতা খান বাহাদুর আবদুল হালিম চৌধুরী এবং মা আফিয়া বেগম। তার পুরো নাম আবুল কালাম মোহাম্মদ কবীর। তবে তিনি অধ্যাপক কবীর চৌধুরী নামে সমধিক পরিচিত; তার ডাকনাম মাণিক। কবীর চৌধুরীর ছোট ভাই শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী।  জীবন, শিল্প, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি নানা বিষয় নিয়ে ভাবেন ও লিখে থাকেন। কবীর চৌধুরী ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ নয়াপল্টন ঢাকায় নিজ বাসভবনে ৮৯ বছর বয়সে মৃত্যু বরণ করেন ।
  8. বিচারপতি রেজাউল হাসান- বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
  9. ফেরদৌসি মজুমদার (অভিনেত্রী ও নাট্যনির্দেশক)-ফেরদৌসী মজুমদার প্রতাপশালী বাংলাদেশী অভিনেত্রী। স্বাধীনতা উত্তরকালে টিভি ও মঞ্চে সমান সফলতার সাথে অভিনয় করে আসছেন। ধারাবাহিক নাটক সংশপ্তকে 'হুরমতি চরিত্রে অভিনয় করে তিনি বিপুল প্রশংসা লাভ করেন।তাঁর বাবা খান বাহাদুর আব্দুল হালিম চৌধুরী ছিলেন ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট। তার ভাইবোন ছিল মোট ১৪ জন যাদের মধ্যে ৮ জন ভাই এবং ৬ জন বোন।সবচেয়ে বড় ভাই কবীর চৌধুরী এবং মেজ ভাই শহীদ মুনীর চৌধুরী।
  10. প্রফেসর ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ- বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।
  11. মেজর জেনারেল মোহাম্মদ রুহুল আমিন(অবসরপ্রাপ্ত)- মহামান্য রাষ্ট্রপতির সাবেক সামরিক সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়য়ের সাবেক চিফ অফ প্রোটোকল, সাবেক চেয়ারম্যান(বাংলাদেশ চা বোর্ড)
  12. গোলাম কুদ্দুছ- সাবেক ভারপ্রাপ্ত ভিপি(ডাকসু),সাবেক সিনেট সদস্য(ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), লেখক, গবেষক, সভাপতি (সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট)
  13. ডঃ বশির আহমেদ- বিশিষ্ট আইনজীবী, সাবেক সাধারন সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্ট বার এ্যাসোসিয়েশন, আহবায়ক, জাতীয় শিক্ষা অধিকার চত্বর সংরক্ষণ পরিষদ, সভাপতি(জয় বাংলা পরিষদ)
  14. অধ্যাপক ডঃ আনোয়ারুল হক বেগ - ডীন, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি অনুষদ, কোষাধ্যক্ষ(শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) 
  15. এ এম সাহাবুদ্দিন- বায়োফ্লক্স পদ্ধতিতে বাংলাদেশে মাছ চাষের প্রবর্তক ও চেয়ারম্যান(ডিপার্টমেন্ট অফ একুয়াকালচার, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়)
  16. সিরাজুল ইসলাম (১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চাটখিলের প্রধান কমান্ডার)
  17. গাজী মসিউর রহমান (মুক্তিযুদ্ধকালীন বৃহত্তর রামগঞ্জ থানা ডেপুটি কমান্ডার ও চাটখিল থানা আওয়ামীলীগ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি)
  18. মোঃ আশরাফুল আলম, পরিবেশকর্মী এবং সাংবাদিক (প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান সম্পাদক, বিডি এনভায়রনমেন্ট)
  19. আবুল কালাম আজাদ, লেখক, কবি এবং কলামিস্ট (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক নৌ-সচিব)
  20. এডভোকেট ওজায়ের ফারুক, সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি।
  21. এডভোকেট মাহবুবুর রহমান- সাবেক মন্ত্রী ও এমপি
  22. বিচারপতি ফারাহ মাহবুব-বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
  23. ডঃ ফজলে হোসেন, সাবেক ভিসি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
  24. ডঃ সামছুল করিম, ইউনিভার্সিটি অব এসেক্স, ইউকে।
  25. ডঃ আনোয়ারুল কবির রুমি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
  26. নাট্যকার মস্তফা সরোয়ার ফারুকী