১৯৭১সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীরের এলাকা নোয়াখালীর চাটখিল। এ উপজেলায় রয়েছে খেতাব প্রাপ্ত ৪জন বীর বিক্রম ও ৬জন বীর প্রতীক। এ ছাড়াও রয়েছে ৭শ ৫৫জন মুক্তিযোদ্ধা।
মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, স্বাধীনতা আমাদের শ্রেষ্ঠ অর্জন । স্বাধীনতা শব্দটিকে আমাদের করতে চাটখিলবাসীর অবদান বিশাল । ১মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষনার সাথে সাথে সারা দেশের মতো চাটখিলও ফুঁসে ওঠে । বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চভাষণের পর পরই চাটখিলে শুরু হয়ে যায় মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণের কাজ । চলতে থাকেকর্ম পরিকল্পনা ।স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে গঠিত হয় সংগ্রাম কমিটি ।
২৫ মার্চ পাকিস্তানী বাহিনী ঘুমন্ত বাঙ্গালীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লে ২৬ মার্চ বিকেলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন সংগঠকবৃন্দসহ অপরাপর নেতৃবৃন্দ। সংগঠকগনসহ অনেক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণবিহীন জনতাসীমানা অতিক্রম করে ভারতের ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ গ্রহণ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।দীর্ঘ যুদ্ধের পর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী পরাজয় বরণ করে ও ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ অর্জিত হয় আমাদের স্বাধীনতা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস